"
ভাঙছে ঠুনকো আড্ডা
সাতটা লাল চা, বিস্কুট
দাম মেটাচ্ছে খুচরো।
অল্প-অল্প বৃষ্টি
একলা হাঁটছি, আস্তে
স্বপ্ন বলতে চাকরি
অস্ত্র বলতে ধান্দা
সত্যিমিথ্যে বন্ধু
পেট গোলাচ্ছে, যাক গে
ফিরতে ফিরতে রাত্তির
ভাত সামান্য ঠান্ডা
খাচ্ছি, গিলছি, ভাবছি
ছোট্টো একটা জানলার
পাল্লা ভিজছে হয়তো,
নীলচে শান্ত পর্দা
একটু-একটু দুলছে,
চুল গড়াচ্ছে বিছনায়,
পাতলা, স্বচ্ছ নাইটি...
...
"
- শ্রীজাত
"ঘরে ফেরার গান"
উড়ন্ত সব জোকার
কবিতা-টি যখনই পড়ি, একটা অদ্ভূত ঠাণ্ডা অনুভব গ্রাস করে আমাকে। এক অদ্ভূত রাত্তিরে উড়ে চলে যাই আমি - কোন এক নাম্-না-জানা (অথচ অদ্ভুতরকম-ভাবে চিরপরিচিত) বৃষ্টিস্নাত, নির্জন, জনমানবহীন রাস্তায়, এক ঝিমিয়ে থাকা শহরের হৃদধ্বনি যেন সঙ্গত দিতে থাকে আমার সকল না-পাওয়া আকাঙ্খা-র সম্মিলীত চাঁপা কান্নাকে। গান গেয়ে ওঠে সে স্তব্ধতা, সে নিস্তব্ধতা; আর আমি শুনতে থাকি সেই গান, সেই অদ্ভুত সুন্দর গান...
কি অদ্ভুত রেসোনেন্স্ , তাই না?
Thursday, November 22, 2007
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment